আমাদের সম্পর্কে
ইতিহাস
টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জনের অংশ হিসেবে ২০৩০ সালের মধ্যে নবজাতকের প্রতিরোধযোগ্য মৃত্যু রোধে বাংলাদেশ বদ্ধপরিকর। তারই অংশ হিসেবে বিগত দশকে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার নবজাতকের স্বাস্থ্যসেবা কে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে বিভিন্ন নীতিমালা প্রণয়ন করেছে।
২০০৯ সালে বাংলাদেশ প্রণনয় করেছে ন্যাশনাল নিওনেটাল হেলথ স্ট্রাটেজী, যা দেশে বিদ্যমান নবজাতকের স্বাস্থ্যপরিস্থিতি উন্নয়নে এক যুগান্তকারী মাইলফলক। তখন থেকেই ’ন্যাশনাল টেকনিক্যাল ওয়ার্কিং কমিটি ফর নিউবর্ন হেলথ’ বিভিন্ন অংশীদার, পেশাজীবি ও উন্নয়ন সহযোগীদের সঙ্গে ধারাবাহিকভাবে পরামর্শ সভার আয়োজন করে আসছে। ন্যাশনাল টেকনিক্যাল কমিটি অন নিউবর্ন হেলথ এর সুপারিশক্রমে এবং দি ন্যাশনাল কোর কমিটি ফর নিওনেটাল হেলথ এর যথাযথ অনুমোদনে-নবজাতকের স্বাস্থ্যসেবা বিষয়ক জাতীয় চার নির্দেশনা প্রণয়ণ করা হয়।
নবজাতক ও শিশুদের সুরক্ষা পরিস্থিতি উন্নয়নে, ন্যাশনাল নিউবর্ন হেলথ প্রোগ্রাম (এনএনএইচপি) চতুর্থ স্বাস্থ্য বিষয়ক কর্মসূচিতে অন্তর্ভুক্ত হয় । ন্যাশনাল নিউবর্ন হেলথ প্রোগ্রাম (এনএনএইচপি) নবজাতকের স্বাস্থ্য পরিস্থিতি উন্নয়নে নতুন নতুন কর্মসূচি গ্রহণ করে যা ‘কম্প্রিহেনসিভ নিউবর্ন কেয়ার প্যাকেজ (সিএনসিপি) হিসেবে বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।
এছাড়াও বিদ্যমান আইএমসিআই কর্মসূচীও বিস্তৃত পরিসরে চলমান রয়েছে। শিশু মৃত্যু রোধে আইএমসআিই র্কমসূচী একটি সফল র্কমসূচী হিসেবে বিবেচিত।
মিশন
সকল নবজাতকের জীবন রক্ষা এবং সুস্থ্য সবল ও অসুস্থ নবজাতকের প্রয়োজনীয় যত্ন নিশ্চিতকরণের পাশাপাশি অসুস্থ শিশুদের সর্বোচ্চমানের চিকিৎসাসেবা প্রদান।
ভিশন
সকল নবজাতকের জীবন রক্ষা এবং সুস্থ্য সবল ও অসুস্থ নবজাতকের প্রয়োজনীয় যত্ন নিশ্চিতকরণের পাশাপাশি অসুস্থ শিশুদের সর্বোচ্চমানের চিকিৎসাসেবা প্রদান।
উদ্দেশ্যসমূহ
-
স্বাস্থ্য বিষয়ক প্রচার এবং জনসাধারণের সম্পৃক্ততা বৃদ্ধি, স্বাস্থ্য বিষয়ক জ্ঞানের চর্চা, যথাযথ স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ বাড়ানো এবং জনগণের স্বাস্থ্যসেবা গ্রহণের মানসিকতা তৈরির মাধ্যমে সকল নবজাতক ও শিশুদের জীবন সুরক্ষা।
- মৌলিক ও বিশেষায়িত নবজাতক ও শিশু স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিতকল্পে সেবা গ্রহণে সাধারণ মানুষের অভিগম্যতা, সেবার সহজপ্রাপ্যতা, যথোপযুক্ত ব্যবহার এবং সার্বিক মান বৃদ্ধি